• মঙ্গলবার, ১৮ নভেম্বর ২০২৫, ০৭:২৫ পূর্বাহ্ন
Headline
শ্যামনগরে এক হরিণ শিকারীকে আটক যশোরে পদোন্নতি বঞ্চিত বিসিএস শিক্ষা ক্যাডারের শিক্ষকদের কর্মবিরতি শার্শায় মাদকবিরোধী অভিযানে ইয়াবাসহ মাদক মামলার আসামি গ্রেফতার আমেরিকা থেকে এই প্রথম আনা ৬০৮৭৫ টন গম মোংলা বন্দরের বহিরনোঙ্গরে খালাস “মৎস্য খাতে নতুন উদ্যম—মৌলভীবাজার-হবিগঞ্জ কর্মকর্তাদের ব্যতিক্রমী গ্র্যান্ড সেলিব্রেশন” একই দিনে খুলনায় চারজনকে হত্যা শহর জুড়ে আতঙ্ক খুলনা-বরিশাল অনির্দিষ্টকালের পরিবহন ধর্মঘট , বাস মিনিবাস, কোচ ও মাইক্রোবাস মালিক সমিতি তারেক রহমানের ঘোষিত ৩১ দফার লিফলেট, ধানের শীষের প্রচারণায় মনোনয়নপ্রত্যাশী জুলফিকার আলী উপকূলীয় অঞ্চলে জলবায়ু ঝুঁকি মোকাবেলায় জরুরি অভিযোজন উদ্যোগের আহ্বান শ্যামনগরে অর্ধবার্ষিক সমন্বয় সভা অনুষ্ঠিত শ্যামনগরে বিষ দিয়ে সুন্দরবনে মাছ শিকারকে কেন্দ্র করে দু’পক্ষের সংঘর্ষে আহত ৯

গুমে জড়িতদের বিচারের দাবিতে ‘মায়ের ডাক’র মানববন্ধনসহ ট্রাইব্যুনালে স্মারকলিপি

খুলনা ভিশন ডেক্স। কাজী আতিক / ৩৬ Time View
Update : রবিবার, ২০ এপ্রিল, ২০২৫

নিউজ ডেক্স

বলপূর্বক গুম, বিচারবহির্ভূত হত্যাকাণ্ড এবং ‘আয়নাঘর’ পরিচালনায় জড়িত অপরাধীদের শাস্তি নিশ্চিতের দাবিতে আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালের চিফ প্রসিকিউটর মোহাম্মদ তাজুল ইসলামের কাছে স্মারকলিপি দিয়েছেন গুমের শিকার পরিবারগুলোর সংগঠন ‘মায়ের ডাক’।

আজ রোববার দুপুরে তারা এই স্মারকলিপি জমা দেন।

এর আগে, রাজধানীর হাইকোর্ট মাজার গেটে মানববন্ধন করেন তারা।

স্মারকলিপিতে ‘মায়ের ডাক’ যে ছয় দফা দাবি জানিয়েছে, সেগুলো হলো-

‘আয়নাঘর’ ও গুম-নির্যাতনের সঙ্গে জড়িত বিভিন্ন বাহিনীর অভিযুক্ত কর্মকর্তা, গোয়েন্দা সংস্থার সদস্য এবং সরকারি কর্মকর্তাদের নামের তালিকা প্রকাশ করতে হবে এবং অবিলম্বে নিশ্চিত করতে হবে যে, এই অপরাধীরা দেশের সীমান্ত পেরিয়ে পালিয়ে যেতে না পারে।

খুন, গুম ও নির্যাতনের সঙ্গে জড়িত সব অপরাধীকে ক্যান্টনমেন্ট থেকে সরিয়ে আইনি প্রক্রিয়ায় গ্রেপ্তার করে কারাগারে পাঠাতে হবে।

অভিযুক্ত উচ্চপদস্থ সেনা কর্মকর্তাদের পদ থেকে অপসারণ এবং তাদের বিরুদ্ধে সুষ্ঠু বিচারিক তদন্তের ব্যবস্থা নিশ্চিত করতে হবে। মানবাধিকার লঙ্ঘনের সঙ্গে জড়িত র‍্যাব, ডিজিএফআই, এনএসআই, ডিবি, সিটিটিসির সব সদস্যদের জবাবদিহিতার আওতায় আনতে হবে।

‘আয়নাঘর’ সংরক্ষণের জন্য অবিলম্বে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণ করতে হবে, যাতে প্রমাণ নষ্ট বা গোপন করা না যায়। প্রমাণ ধ্বংসে জড়িত ব্যক্তিদের বিরুদ্ধে কঠোর আইনানুগ ব্যবস্থা নিতে হবে।

ভবিষ্যতে গুম, নির্যাতন ও গোপন বন্দিশালার পুনরাবৃত্তি যেন না ঘটে, তার নিশ্চয়তা দিতে হবে এবং সংবিধান ও মানবাধিকার সুরক্ষায় প্রয়োজনীয় আইনি সংস্কার আনতে হবে।

গুমের শিকার পরিবারের সদস্যদের রাষ্ট্রীয়ভাবে স্বীকৃতি দিতে হবে এবং তাদের দায়িত্ব নিশ্চিত করতে হবে।


আপনার মতামত লিখুন :
More News Of This Category

ফেসবুকে আমরা