• বুধবার, ১৯ নভেম্বর ২০২৫, ০৩:৪৯ অপরাহ্ন
Headline
রামপাল তাপবিদ্যুৎ কেন্দ্রে মৈত্রী সুপার শপের জমকালো উদ্বোধন হাসপাতালে বেড সংকট: সিঁড়িতে শুইয়ে চিকিৎসা নিচ্ছে রোগীরা শ্যামনগর উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে খুলনার নতুন জেলা প্রশাসক হিসেবে যোগ দিলেন আ. স. ম. জামশেদ খোন্দকার সাতক্ষীরা-৩: বিএনপি প্রার্থী কাজী আলাউদ্দিনের পাশে ইঞ্জিনিয়ার মুকুল, দেখা করতে অস্বীকৃতি ডা. শহিদুলের সুন্দরবনের সাতক্ষীরা রেঞ্জের স্মার্ট বাহিনীর জেলেদের আটককৃত কাঁকড়া বিক্রির অভিযোগ সুন্দরবনে মাছ ধরতে গিয়ে শীতে আক্রান্ত হয়ে জেলের মৃত্যু শ্যামনগরে এক হরিণ শিকারীকে আটক যশোরে পদোন্নতি বঞ্চিত বিসিএস শিক্ষা ক্যাডারের শিক্ষকদের কর্মবিরতি শার্শায় মাদকবিরোধী অভিযানে ইয়াবাসহ মাদক মামলার আসামি গ্রেফতার আমেরিকা থেকে এই প্রথম আনা ৬০৮৭৫ টন গম মোংলা বন্দরের বহিরনোঙ্গরে খালাস

এনসিপির দুই নেতা পেলেন নতুন দুইটি টিভি লাইসেন্স

স্টাফ রিপোর্টার / ২০৬ Time View
Update : মঙ্গলবার, ৭ অক্টোবর, ২০২৫

‘নেক্সট টিভি’ ও ‘লাইভ টিভি’ র লাইসেন্স পেলেন যারা

তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রণালয় নতুন দুই বেসরকারি টেলিভিশন চ্যানেলের লাইসেন্স অনুমোদন করেছে। নতুন লাইসেন্সপ্রাপ্ত চ্যানেল দুটির নাম ‘নেক্সট টিভি’ ও ‘লাইভ টিভি’।

মন্ত্রণালয়ের একটি সূত্রের বরাতে জানা গেছে, নেক্সট টিভির লাইসেন্স পেয়েছেন মো. আরিফুর রহমান তুহিন এবং লাইভ টিভির লাইসেন্স পেয়েছেন আরিফুর রহমান নামের আরেক ব্যক্তি। এ বিষয়ে তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রণালয় এখনো চূড়ান্ত নীতিমালা প্রণয়নের প্রক্রিয়ায় রয়েছে।

 

বিগত ১৫ বছরের মধ্যে আওয়ামী লীগ সরকারের সময়ে মোট ২৮টি বেসরকারি টিভি লাইসেন্স দেওয়া হয়েছে। অধিকাংশ লাইসেন্সপ্রাপ্ত চ্যানেলের মালিকরা সরকারঘনিষ্ঠ ব্যবসায়ী, সাংবাদিক ও রাজনীতিবিদ।

বর্তমানে দেশে অনুমোদিত ৫০টি বেসরকারি টিভি চ্যানেল আছে, যার মধ্যে পূর্ণ সম্প্রচারে রয়েছে ৩৬টি। বাকি ১৪টি সম্প্রচারের অপেক্ষায় আছে। এছাড়া আইপি টিভি (ইন্টারনেট প্রটোকল টেলিভিশন) রয়েছে ১৫টি। আরও কিছু চ্যানেলের আবেদন অনুমোদনের অপেক্ষায় আছে।

তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রণালয়ের নিয়ম অনুযায়ী, যে কোনো বাংলাদেশি নাগরিক বেসরকারি স্যাটেলাইট টিভি চ্যানেলের জন্য আবেদন করতে পারেন। আবেদনপত্রে জাতীয় পরিচয়পত্র, প্রতিষ্ঠানের গঠনতন্ত্র, ইনকরপোরেশন সনদ, ট্রেড লাইসেন্স, আয়কর সনদ, ব্যাংক সলভেন্সি সনদ, প্রকল্প প্রস্তাব এবং ৩০০ টাকার নন-জুডিশিয়াল স্ট্যাম্পে পরিচালনার অঙ্গীকারনামা জমা দিতে হয়।

এরপর আবেদন স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের মাধ্যমে যাচাই-বাছাই করা হয়। লাইসেন্স অনুমোদনের পর বাংলাদেশ টেলিযোগাযোগ নিয়ন্ত্রণ কমিশন (বিটিআরসি) থেকে ফ্রিকোয়েন্সি ক্লিয়ারেন্স নিতে হয়।

উল্লেখ্য, বাংলাদেশে বেসরকারি টিভি চ্যানেল অনুমোদনের নীতিমালা প্রণয়ন করা হয় ১৯৯৮ সালে। এর আগে ১৯৯৬-২০০১ সালে আওয়ামী লীগ সরকার তিনটি চ্যানেল অনুমোদন দেয়। বিএনপি-জামায়াত জোট সরকারের সময় ১০টি চ্যানেল লাইসেন্স পায়। ২০০৯ সালে আবারও ১০টি, ২০১০ সালে দুটি, ২০১১ সালে তিনটি এবং ২০১৩ সালে ১৫টি চ্যানেল লাইসেন্স পায়।


আপনার মতামত লিখুন :
More News Of This Category

ফেসবুকে আমরা