• বুধবার, ১৯ নভেম্বর ২০২৫, ০৪:৪৯ অপরাহ্ন
Headline
রামপাল তাপবিদ্যুৎ কেন্দ্রে মৈত্রী সুপার শপের জমকালো উদ্বোধন হাসপাতালে বেড সংকট: সিঁড়িতে শুইয়ে চিকিৎসা নিচ্ছে রোগীরা শ্যামনগর উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে খুলনার নতুন জেলা প্রশাসক হিসেবে যোগ দিলেন আ. স. ম. জামশেদ খোন্দকার সাতক্ষীরা-৩: বিএনপি প্রার্থী কাজী আলাউদ্দিনের পাশে ইঞ্জিনিয়ার মুকুল, দেখা করতে অস্বীকৃতি ডা. শহিদুলের সুন্দরবনের সাতক্ষীরা রেঞ্জের স্মার্ট বাহিনীর জেলেদের আটককৃত কাঁকড়া বিক্রির অভিযোগ সুন্দরবনে মাছ ধরতে গিয়ে শীতে আক্রান্ত হয়ে জেলের মৃত্যু শ্যামনগরে এক হরিণ শিকারীকে আটক যশোরে পদোন্নতি বঞ্চিত বিসিএস শিক্ষা ক্যাডারের শিক্ষকদের কর্মবিরতি শার্শায় মাদকবিরোধী অভিযানে ইয়াবাসহ মাদক মামলার আসামি গ্রেফতার আমেরিকা থেকে এই প্রথম আনা ৬০৮৭৫ টন গম মোংলা বন্দরের বহিরনোঙ্গরে খালাস

বাগেরহাটে দীর্ঘ ২ যুগ পর হয়রানি মূলক মামলায় অব্যাহতি পেলেন জেলা বিএনপির সাবেক সভাপতি ও এমপি এমএএইচ সেলিম।

খুলনা ভিশন ডেক্স বাবু / ৮৯ Time View
Update : মঙ্গলবার, ৩০ সেপ্টেম্বর, ২০২৫

আবু-হানিফ,বাগেরহাট প্রতিনিধিঃ

বাগেরহাটে দীর্ঘ ২ যুগ পর হয়রানি মূলক মামলায় অব্যাহতি পেলেন জেলা
বিএনপির সাবেক সভাপতি ও এমপি এমএএইচ সেলিম। মঙ্গলবার(৩০ সেপ্টেম্বর)
দুপুরে বাগেরহাটের অতিরিক্ত জেলা ও দায়রা জজ আব্দুর সবুর এর আদালতে হাজির
হয়ে মামলা থেকে অব্যাহতি চেয়ে আবেদন করেন। শুনানি শেষে আদালত সেলিমসহ ১৩
আসামীকে মামলা থেকে অব্যাহতি প্রদান করেন। আদালত সূত্রে জানাযায়, ২০০১
সালে রেলরোডস্থ আওয়ামী লীগ অফিস ভাংচুরের ঘটনায় পুলিশ বাদী হয়ে সেলিমসহ
৩০-৩৫ জনের নামে নিরাপত্তা আইনে একটি মামলা দায়ের করেন। পরবর্তীতে ১৫
জনকে অভিযুক্ত করে পুলিশ আদালতে চার্জশিট দাখিল করেন। আসামিপক্ষের আইনজীবী
শেক নুরুল ইসলাম বলেন, এই মামলায় ইতিপূর্বে জেলা বিএনপির ২ জন সাবেক
সাধারন সম্পাদক শামসুল আলম তালুকদার ও অধ্যাপক আলী রেজা বাবু মৃত্যু বরন
করায় তাদের ২জন বাদে এমএএইচ সেলিমসহ ১৩ জন আসামি ছিলেন। ২০০১ সালের
জননিরাপত্তা আইনের মামলাটি দীর্ঘদিন আদালতে স্থগিত অবস্থায় ছিল।
অতিরিক্ত দায়রা জজ আদালত- ১ আজ (মঙ্গলবার) পূর্ণাঙ্গ শুনানি শেষে এই
মামলার দায় থেকে আসমীদের অব্যাহতি প্রদান করেন। এম এ এইচ সেলিম বলেন,
দীর্ঘদিন মামলাটি স্থগিত অবস্থায় ছিল। নিরপেক্ষ সরকার আসার পর বিজ্ঞ আদালত
মামলা থেকে আমাদের অব্যাহতি দিয়েছেন। ব্যবসা প্রতিষ্ঠান বন্ধ করে দেওয়া ও
আয়না ঘরে নেওয়ার হুমকি দিয়ে আমাকে বাগেরহাট জেলা বিএনপির সভাপতির পদ থেকে
পদত্যাগ করতে বাধ্য করা হয়েছিল। দল যদি আমাকে আবার জাতীয় সংসদ নির্বাচনে
মনোনয়ন দেয়, তাহলে আমি আবারও নির্বাচন করব। এমএএইচ সেলিম ২০০১ থেকে ২০০৬
সাল পর্যন্ত বাগেরহাট-২ (সদর ও কচুয়া) আসনের সংসদ সদস্য ছিলেন। তিনি ১৯৯৮
সাল থেকে ২০০৯ সাল পর্যন্ত বাগেরহাট জেলা বিএনপির সভাপতি ছিলেন।##


আপনার মতামত লিখুন :
More News Of This Category

ফেসবুকে আমরা