শেখ ফারুক
সাম্প্রতিক সময়ে দেশের বিভিন্ন স্থানে বিভিন্ন ধর্ষণের ঘটনায় ব্যাপক চাঞ্চল্যের সৃষ্টি হয়। এমতাবস্থায় র্যাব-৬ কর্তৃক উক্ত আসামিদের আইনের আওতায় আনতে আভিযানিক দল কর্তৃক গোয়েন্দা নজরদারী বৃদ্ধি করা হয়। এরই ধারাবাহিকতায় ০৭ জুলাই ২০২৫ র্যাব-৬, সাতক্ষীরা ক্যাম্পের একটি আভিযানিক দল বেলা ১৪১০ ঘটিকায় গোপন সংবাদের ভিত্তিতে সাতক্ষীরা জেলার সদর থানাধীন বকচরা বাইপাস এলাকা হতে অভিযান পরিচালনা করে চাঞ্চল্যকর গণধর্ষণ মামলার তো সহজে একটা জিনিস পারলে না আচ্ছা আমি তোমার জন্য পলাতক অন্যতম প্রধান আসামি ১। দেলোয়ার (৩৫) পিতা-রুহুল আমিন, সাং-পায়রাডাঙ্গা, থানা-সদর, জেলা-সাতক্ষীরাকে গ্রেফতার করে।
প্রাথমিক তথ্যানুসন্ধানে জানা যায়, ভিকটিম এবং ভিকটিমের স্বামী তাদের বাড়ীর পার্শ্বে স্থানীয় একটি মৎস্য ঘের ও একটি মুরগির খামার দেখাশুনা করে এবং ঐ খামারেই বসবাস করে। আসামিরা সবাই স্থানীয় বখাটে এবং নেশাখোর। বিগত ১৭ মে ২০২৫ তারিখ রাত অনুমান ২ ঘটিকা হতে ২ঃ৩০ ঘটিকায় মধ্যে আসামিরা জোরপূর্বক ভিকটিমের বাঁশের চটার দরজা ভেঙ্গে ভেতরে প্রবেশ করে ভিকটিমকে জোরপূর্বক ধর্ষণ করে। পরবর্তীতে উক্ত ঘটনায় ভিকটিম নিজে বাদী হয়ে আসামিদের বিরুদ্ধে সাতক্ষীরা জেলার সদর থানায় একটি ধর্ষণ মামলা দায়ের করেন। উক্ত ধর্ষণের বিষয় জানতে পেরে র্যাব-৬, সাতক্ষীরা ক্যাম্পের একটি আভিযানিক দল আসামিদেরকে গ্রেফতারের জন্য ছায়া তদন্ত শুরু করে।
পরবর্তীতে গ্রেফতারকৃত আসামিকে আইনগত ব্যাবস্থা গ্রহণের জন্য সাতক্ষীরা জেলার সদর থানায় হস্তান্তর করা হয়।