পবিত্র ঈদুল-আজহাকে যোগে
২২ টি অস্থায়ী হাট বসছে খুলনায়। গত নাগরিক এবং এ বছর হাসিল কমানো সহ সুবিধা রাখা হয়েছে বিক্রেতার জন্য। তবে খুলনা সবচেয়ে বড় পশুর হাট জোড়া গেট কোরনির পশুর হাট দেখতে দেখতে কোরবানির পশুর পশুনি হাটে। তবে এ সময় উত্তরা গ্রাম অঞ্চলের গৃহস্ত পশুর দিকে ছুটছে। বিভিন্ন শহর গ্রাম সীমান্ত পছন্দ কোরবানি করছে। তবে আমাদের হাট আগে বসতি শেষ চার পাঁচ দিন শহরকেন্দ্রের পশুর হাট জ্যাকমেটিক গণনা করার দাবি ও বিক্রেতাদের দাবি। খুলনা খুলনা স্বয়ংসম্পূর্ণ।
জেলা ক্যামিসদ অফিসের বিড, ঈদ-উল-আযহাম্পাম্পানা জেলা কোরযোগ্য গবাদি পশুর প্রাপ্য এক হাজার ৬৩ হাজার ৩১টি, এর বিপরীত চাহিদার এক আশা ৫৬ হাজার এবং ২৮টি উদ্বৃত্ত থাকবে ৬ ও ৭শত ৪৬টি।
নির্বাচনী খুলনা খুলনা ১০ জেলা জেলা চাহিদার প্রকাশ পৌনে চারটি বৈধ প্রস্তুত করা হয়েছে।
এর মধ্যে খুলনা জেলা কোরবানির পশুর চাহিদা রয়েছে ১ হাজার ৬২ হাজার ২৮৫টি। বিপরীতে খামারি ও ২৮৫ ব্যক্তি সংখ্যা ১ হাজার ৬৩ হাজার কোরবানি পশু প্রস্তুত করা হয়েছে। এর ফলে এ অঞ্চলের চাহিদা মিলি উদ্দীপক আরও পশুর জেলায় যেতে হবে।
নারার খুলনা দিঘলিয়া গ্রাম থেকে পশু ক্রয়ের গত দুইদিন ধরে ঘুরছেন আরমা তিনি বলেন, হাটে ইজারার কষ্ট, তারপর আবার দামিয়া কখনো কম হয়। বর্ডার গ্রামবাসী থেকে কোরবানির পশু পালন করছি কারণ দামেও কম উঠানামা করে না দাম এবং মান ভালো।
বটিঘাটা সদর এলাকা এলাকা জাহাঙ্গীর বলেন, এ বছর দুইটি গরু পালন করে। সপ্তাহেই একটি গরু ৯৫ হাজার টাকা পরিশোধ করেছি। নিরাপদ গরু হচ্ছে প্রতিদিন কম বেশি দেখুন আশা করছি হাটে গরু নিতে হবে না।
জেলা ক্যাসিসম্পান্দর ডা. মো. শরিফুল ইসলাম জানান, গত কয়েকবার পশুর প্রচার এ বছরও খুলনায় চাহিদার চাহিদা কোরবানির সংখ্যা আছে। প্লাগ বাজার স্থায়ী হবে।
পশুরহাট পার্কার আহ্বায়ক ও শহরের সিটি কর্পোরেশন খুলনার শরীফ আসিফ রহমান বলেন, আমরা গত বছরের বাসিন্দা এ বছর রাজস্ব আয় বেশি করতে হবে। আরও এ বছরের সন্ধানদের কথা চিন্তা করে ৫% হাসির জায়গায় ৪% করা হয়েছে। তবে এ বিষয়ে কথা বলার মধ্যেই টাকা জমা দিতে হবে। ব্রাদার তথ্যের বুথ স্থাপন করা হয়েছে। তবে ছোট ছোট হাট ও মোড়ে মোড়ে কোরবানির পশুর জন্য কঠোর ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে এই কর্মকর্তা।
হাটেই স্থানীয় ক্ষমতা পুলিশ, ওসিসম্পদ শক্তিশালী তত্ত্বাবধানে স্বাস্থ্য সুরক্ষা, পশু পরীক্ষা ও দাম নিয়ন্ত্রণে বিভিন্ন উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে। পশুর হাটবাজার মোদ্রেন থাকবে ভেটেরিনারি, যারা গবাদিপশুর স্বাস্থ্য পরীক্ষা ও সনদ প্রদান করবেন। স্বাস্থ্যবিধি ছাড়া কোনো পশু কেনাবেচা না করতে হাট ইজারাদারদের কড়া নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।