খুলনা মেহেরপুর পল্লী বিদ্যুৎ সমিতির জিএম স্বদেশ ঘোষ প্রসংশায় ভাসছে,একটি চক্র ষড়যন্ত্রে লিপ্ত
স্টাফ রিপোর্টার
মেহেরপুর পল্লী বিদ্যুৎ সমিতির জিএম স্বদেশ কুমার ঘোষ যোগদানের পর থেকে একের পর এক জেলা ব্যাপি শতভাগ বিদ্যুৎ সেবা দিয়ে চলেছে। তিনি ৫ জন ডিজিএম এবং ১৩ জন এজিএম যথাক্রমে মোঃ আলমগীর হোসেন, মোঃ আশরাফুল আলম, মোঃ তিতাস হোসাইন,মোঃ জাকির হোসাইন, মোঃ শফিকুল ইসলাম, মোঃ ফারুখ খান, নাজমুন নাহার জেরিন, মোঃ আলমগীর হোসেন, আবু হানিফ, নাজিম আহমেদ, নাজমুল হক,সুফিয়া আমির ও খালিদ হাচানসহ সকালের মতামতের ভিত্তিতে যে কোন সিদ্ধান্ত নিয়ে কাজ করেন।
তবে,উন্নয়ন কাজে বাধা প্রদানসহ ষড়যন্ত্র মুলক নানান ফন্দি করতে শুরু করছে একটি চক্র । ঐ চক্র সম্প্রতি চেয়ারম্যান বরাবর ভুয়া স্বাক্ষরে একটি অভিযোগ দিয়েছেন গ্রাহক,কর্মচারীরা। যাহা সম্পুর্ন মিথ্যা ও বানোয়াট। তিনি মাগুরা পল্লী বিদ্যুৎ অফিসে থাকা কালীন সাইফুল ইসলাম শেখরের আশ্রয় এবং প্রশ্রয়ে মাগুরাতে সুনামের সঙ্গে কাজ করেছেন। বর্তমানে তিনি মেহেরপুরে এসে সাবেক মন্ত্রী ফরহাদ হোসেনের সাথে তাল মিলিয়ে জেলা ব্যাপি গ্রাহক সেবা প্রদান করে ব্যাপক উন্নয়ন করেছেন।
তিনি পবিস-আরইবি আন্দোলনের সময় বিভিন্ন ভাবে সহযোগিতা করেছেন। মেহেরপুর ও চুয়াডাঙ্গা জেলার সাধারণ চাষীদের তিনি সহজ সর্তে মিটারের ব্যবস্হা করেছেন।
বামুন্দি এবং গাংনী অফিসের মাধ্যমে বিনামূল্যে বিভিন্ন সুযোগ সুবিধার ব্যবস্হা করেছেন। পল্লী বিদ্যুতের ঠিকাদারদের মাধ্যমে জিএম সাধারণ কৃষকের মাঝে বিভিন্ন সেবা দিতেন।
গত চার মাসে বামুন্দি অফিসে ৮৫ টি ট্রান্সফরমার বিনামূল্যে কৃষকের মাঝে দিয়েছেন। সমিতি স্টোর হতে বিনামূল্যে কাট আউট সরবরাহ করেছেন। সেচ নীতিমালা মাধ্যমে সমিতিতে ট্রান্সফরমারের ঘাটতি পুরণ করেছেন। মিটার ও সার্ভিস তাঁর আরইবি হতে কাট আউট,সার্ভিস তাঁর ও মিটার দিয়েছেন। এ বিষয়ে মেহেরপুরের একজন ছাত্র নেতা বলেন, ৫ই আগষ্টের পরে পল্লী বিদ্যুৎ অফিস এলোমেলো ভাবে চললেও বর্তমানে জিএম এর মাধ্যমে সন্তোষজনক সেবা পাচ্ছে গ্রাহকরা।
সার্বিক বিষয় মেহেরপুর পল্লী বিদ্যুৎ সমিতির জেনারেল ম্যানেজার (জিএম) স্বদেশ কুমার ঘোষ বলেন,আমি ২০২৩ সালে ৭ই জুলাই মেহেরপুরে যোগদান করি। যোগদানের পর থেকে ৫ জন ডিজিএম এবং ১৩ জন এজিএমদের সঙ্গে পরামর্শ করে গ্রাহকদের সুবিধা বিবেচনা করে কাজ করার চেষ্টা করি। মেহেরপুরে ৫ লাখ ৮ হাজার গ্রাহক রয়েছে। তাদের সেবা দানে টুকটাক ত্রুটি হতে পারে। তবে মেহেরপুর পল্লী বিদ্যুৎ অফিস আমি ডিজিটাল করার চেষ্টা করেছি।